অর্থনৈতিক সহায়তা (দাপ্তরিক উন্নয়ন সহায়তা) (১৯৯৭)
১.১ বিলিয়ন ডলার
সুইজারল্যান্ডের অর্থনীতি পৃথিবীর অন্যতম স্থিতিশীল অর্থনীতি। দীর্ঘমেয়াদি মুদ্রা নিরাপত্তা ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা দেশটির অর্থনৈতিক নীতির অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য, যা সুইজারল্যান্ডকে বৈদেশিক বিনিয়োগের ক্ষেত্রে একটী আকর্ষণীয় স্থান হিসেবে বিনিয়োগকারীদের পরিচিত করে তুলেছে। বৈডেশিক বিনিয়োগের উপর সুইজারল্যান্ডের অর্থনীতির নির্ভরতা ক্রমেই বেড়ে চলেছে। শিল্প ও বাণিজ্য সুইজারল্যান্ডের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। বিশ্বের সর্বোচ্চ মাথা-পিছু আয়ের দেশগুলোর মধ্যে সুইজারল্যান্ড অন্যতম। সুইজারল্যান্ডে বেকারত্বের হার কম। এছাড়া দেশটির সেবা খাত ক্রমেই অর্থনীতির একটি বড় অংশ হিসেবে আবির্ভুত হচ্ছে।