শিরোনাম:

মুজাহিদকে ফাঁসির আদেশ (ভিডিও)

কুন্তল রায় ও মোছাব্বের হোসেন | তারিখ: ১৭-০৭-২০১৩

  • ৭৪ মন্তব্য
  • প্রিন্ট
  • Share on Facebook
সকাল পৌনে ১০টার দিকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে একটি মাইক্রোবাসে মুজাহিদকে ট্রাইব্যুনালে নি

সকাল পৌনে ১০টার দিকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে একটি মাইক্রোবাসে মুজাহিদকে ট্রাইব্যুনালে নিয়ে আসা হয়। ছবি: মনিরুল আলম

মুক্তিযুদ্ধকালে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার আদেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২।
বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ আজ বুধবার এ রায় ঘোষণা করেন।

পাঁচ অভিযোগ প্রমাণিত

মুজাহিদের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধকালে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাতটির মধ্যে পাঁচটি অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। রায়ে বলা হয়েছে, প্রথম, তৃতীয়, পঞ্চম, ষষ্ঠ ও সপ্তম অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। এই অভিযোগগুলোর মধ্যে এক, ছয় ও সাত নম্বর অভিযোগে মুজাহিদকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল-২। তিন নম্বর অভিযোগে মুজাহিদকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড এবং পাঁচ নম্বর অভিযোগে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। দ্বিতীয় ও চতুর্থ অভিযোগ প্রমাণ করতে পারেনি রাষ্ট্রপক্ষ। এই দুটি অভিযোগ থেকে মুজাহিদকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

রায় পড়া শুরু

আজ সকাল ১০টা ৪৮ মিনিটে বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে ট্রাইব্যুনালের অপর দুই সদস্য বিচারপতি মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারক শাহিনুর ইসলাম এজলাসে আসেন।
রায় পড়া শুরুর আগে ১০টা ৫৫ মিনিটে ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান সূচনা বক্তব্য দেন। ২০৯ পৃষ্ঠার রায়ে ১১৮টি অনুচ্ছেদ। সংক্ষিপ্ত রায় ৩৭ পৃষ্ঠার।
বিচারক শাহিনুর ইসলাম বেলা ১১টা পাঁচ মিনিটে রায়ের প্রথম অংশ পড়া শুরু করেন। ১১টা ৪৫ পর্যন্ত মুজাহিদের বিরুদ্ধে প্রথম তিনটি অভিযোগের বিষয়ে রায়ের অংশ পড়েন তিনি। এর মধ্যে প্রথম ও তৃতীয় অভিযোগটি প্রমাণিত হয়েছে বলে উল্লেখ করেন ট্রাইব্যুনালের এই সদস্য। দ্বিতীয় অভিযোগটি রাষ্ট্রপক্ষ প্রমাণ করতে পারেনি। রায়ের অংশে বিচারক শাহিনুর ইসলাম বলেন, একাত্তরে মুজাহিদ ইসলামী ছাত্রসংঘের (জামায়াতের তত্কালীন ছাত্রসংগঠন) রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। আল বদর বাহিনীর ওপর তাঁর নিয়ন্ত্রণ ছিল।
এরপর ১১টা ৪৫ মিনিটে রায়ের দ্বিতীয় অংশ পড়া শুরু করেন বিচারপতি মজিবুর রহমান মিয়া। তিনি মুজাহিদের বিরুদ্ধে চতুর্থ অভিযোগ থেকে পড়া শুরু করেন। এর মধ্যে পঞ্চম, ষষ্ঠ ও সপ্তম অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে বলে বলে উল্লেখ করেন তিনি। চতুর্থ অভিযোগটি প্রমাণিত হয়নি। ১২টা ২৫ মিনিটে তিনি তাঁর অংশ পড়া শেষ করেন।
রায়ের শেষের অংশ পড়েন ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। ১২টা ৫০ মিনিটে মুজাহিদের মানবতাবিরোধী অপরাধের দণ্ড ঘোষণা করেন তিনি।

ট্রাইব্যুনালে মুজাহিদ

আজ সকাল পৌনে ১০টার দিকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে সাদা রঙের একটি মাইক্রোবাসে মুজাহিদকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে নিয়ে আসা হয়। কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে তাঁকে ট্রাইব্যুনালে আনা হয়। মুজাহিদকে বহনকারী মাইক্রোবাসের সমানে ও পেছনে ছিল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একাধিক গাড়ি। এরপর তাঁকে ট্রাইব্যুনালের হাজতখানায় রাখা হয়। ১০টা ৪২ মিনিটে ট্রাইব্যুনালের হাজতখানা থেকে কাঠগড়ায় আনা হয় মুজাহিদকে। তাঁর পরনে ছিল সাদা পাঞ্জাবি, সাদা পাজামা এবং বাদামি রঙের জুতা।

নিরাপত্তাবেষ্টনী

মুজাহিদের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায়কে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় নিরাপত্তাবেষ্টনী গড়ে তোলা হয়েছে। ওই এলাকায় পুলিশ, র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নসহ (র‌্যাব) আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিপুলসংখ্যক সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
এ ছাড়া নিরাপত্তার অংশ হিসেবে প্রেসক্লাবসংলগ্ন কদম ফোয়ারা সড়ক, শিক্ষা ভবনসংলগ্ন সড়ক, দোয়েল চত্বরসংলগ্ন সড়ক ব্যারিকেড দিয়ে আটকে দেওয়া হয়েছে। এতে এসব সড়ক দিয়ে সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে পথচারীরা চলাচল করতে পারছেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা কাউকে সন্দেহ হলে তাঁর পরিচয়পত্র দেখছেন।
হাইকোর্টে প্রবেশের দুটি ফটক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। শুধু মাজারসংলগ্ন ফটক দিয়ে বিচারক, আইনজীবী, সাংবাদিক ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে। আদালত চত্বরের প্রতিটি পয়েন্টে নেওয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা।

নজর ট্রাইব্যুনালের দিকে

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে গত সোমবার জামায়াতের সাবেক আমির গোলাম আযমকে ৯০ বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেন। অপরাধ মৃত্যুদণ্ডযোগ্য হলেও বয়স ও শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করে ট্রাইব্যুনাল তাঁকে এই সাজা দেন। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধকালে পূর্ব পাকিস্তান জামায়াতের আমির থাকা গোলাম আযমের বিরুদ্ধে মামলার রায় নিয়ে তাই সবারই অধীর আগ্রহ ছিল। এর রেশ কাটার আগেই ট্রাইব্যুনাল-২ মুজাহিদের বিরুদ্ধে মামলার রায় দিলেন আজ। আজও সবার নজর ছিল ট্রাইব্যুনালের দিকে।

ফিরে দেখা

ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়ার অভিযোগে করা একটি মামলায় বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকারের সমাজকল্যাণমন্ত্রী মুজাহিদকে ২০১০ সালের ২৯ জুন গ্রেপ্তার করা হয়। ওই বছরের ২ আগস্ট তাঁকে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ২০১১ সালের ১১ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপক্ষ তাঁর বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে। ট্রাইব্যুনাল অভিযোগ ফেরত দিয়ে সুবিন্যস্ত করে পুনর্দাখিলের আদেশ দিলে ২০১২ সালের ১৬ জানুয়ারি তা পুনর্দাখিল করা হয়। গত বছরের ২৬ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নেন ট্রাইব্যুনাল। ২৫ এপ্রিল এই মামলা ট্রাইব্যুনাল-১ থেকে ট্রাইব্যুনাল-২-এ স্থানান্তর করা হয়। এ ট্রাইব্যুনালে নতুন করে অভিযোগের শুনানি হয়। গত বছরের ২১ জুন মুজাহিদের বিরুদ্ধে সাতটি অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করেন ট্রাইব্যুনাল-২। মামলায় তদন্ত কর্মকর্তাসহ রাষ্ট্রপক্ষে ১৭ জন সাক্ষ্য দেন, আসামিপক্ষে সাক্ষ্য দেন মুজাহিদের ছেলে আলী আহমদ মাবরুর। ৭ মে যুক্তি উপস্থাপন শুরু হয়ে ৫ জুন শেষ হয়। ওই দিন মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষাধীন রাখেন ট্রাইব্যুনাল।
এরপর গতকাল বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে দুই সদস্যের (এক সদস্য অনুপস্থিত ছিলেন) ট্রাইব্যুনাল-২ কার্যক্রমের শুরুতে আজ বুধবার এ মামলার রায় ঘোষণার দিন ধার্য করেন। এ জন্য মুজাহিদকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করতে কারা কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেওয়া হয়।

মুজাহিদের পরিচিতি

মুজাহিদের বিরুদ্ধে সাত অভিযোগ গঠনের আদেশে তাঁর পরিচিতিতে বলা হয়, ১৯৪৮ সালের ২ জানুয়ারি ফরিদপুরের কোতোয়ালি থানার পশ্চিম খাবাসপুর গ্রামে মুজাহিদ জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬৪ সালে তিনি ফরিদপুর রাজেন্দ্র কলেজে ভর্তি হন। সেখানেই তিনি ইসলামী ছাত্রসংঘে (জামায়াতের তত্কালীন ছাত্রসংগঠন) যোগ দেন। ১৯৭০ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিভাগে ভর্তি হন। ওই বছর তিনি ঢাকা জেলা ছাত্রসংঘের সভাপতি এবং আগস্ট-সেপ্টেম্বরের দিকে তত্কালীন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রসংঘের সাধারণ সম্পাদক হন। একাত্তরের অক্টোবরে তিনি ছাত্রসংঘের প্রাদেশিক সভাপতি ও আলবদর বাহিনীর প্রধান হন। ১৯৮৬, ১৯৯১, ১৯৯৬ ও ২০০৮ সালের সাধারণ নির্বাচনে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও জয়লাভ করেননি।

মুজাহিদের বিরুদ্ধে সাত অভিযোগ

মুজাহিদের বিরুদ্ধে প্রথম অভিযোগ, একাত্তরে ইত্তেফাক-এর তত্কালীন কার্যনির্বাহী সম্পাদক সিরাজুদ্দীন হোসেনকে অপহরণ ও হত্যা।
দ্বিতীয় অভিযোগ, ফরিদপুরের হিন্দু-অধ্যুষিত তিনটি গ্রাম বৈদ্যডাঙ্গি, মাঝিডাঙ্গি ও বালাডাঙ্গিতে হামলা ও অর্ধশতাধিক হিন্দুকে হত্যার সঙ্গে তাঁর সম্পৃক্ততা।
তৃতীয় ও চতুর্থ অভিযোগ হলো, ফরিদপুরের রথখোলা গ্রামের রণজিত্ নাথ ও গোয়ালচামট খোদাবক্সপুর গ্রামের মো. আবু ইউসুফকে নির্যাতন।
পঞ্চম অভিযোগ অনুসারে, একাত্তরের ৩০ আগস্ট মতিউর রহমান নিজামীকে (জামায়াতের বর্তমান আমির) নিয়ে মুজাহিদ ঢাকার নাখালপাড়ার পুরোনো এমপি হোস্টেলে পাকিস্তানি সেনাদের ক্যাম্পে যান। সেখানে আটক সুরকার আলতাফ মাহমুদ, বদি, রুমি, জুয়েল, আজাদকে দেখে একজন পাকিস্তানি ক্যাপ্টেনকে বলেন, রাষ্ট্রপতির সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার আগে এঁদের মেরে ফেলতে হবে। ওই সিদ্ধান্ত অনুসারে মুজাহিদ সঙ্গীদের সহযোগিতায় তাঁদের অমানবিক নির্যাতন করে হত্যা করেন।
ষষ্ঠ অভিযোগ অনুসারে, মোহাম্মদপুরের ফিজিক্যাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে (বর্তমানে শারীরিক শিক্ষা কলেজ) পাকিস্তানি সেনাদের ক্যাম্পে মুজাহিদ দলীয় নেতাদের নিয়ে বাঙালি নিধনের পরিকল্পনা ও ষড়যন্ত্র করতেন।
সপ্তম অভিযোগে বলা হয়, একাত্তরের ১৩ মে পাকিস্তানি সেনা ও স্থানীয় রাজাকারদের নিয়ে মুজাহিদ ফরিদপুরের হিন্দু-অধ্যুষিত বাকচর গ্রামে হামলা চালান। সেখানে নির্বিচার হত্যাকাণ্ড, অগ্নিসংযোগ ও ধর্ষণের ঘটনা ঘটে।





সর্বশেষ সংবাদ শুনতে আপনার মোবাইল ফোন থেকে ডায়াল করুন ২২২১

পাঠকের মন্তব্য

পাঠকদের নির্বাচিত মন্তব্য প্রতি সোমবার প্রথম আলোর সম্পাদকীয় পাতায় প্রকাশিত হচ্ছে।

Mir Fataur Rahaman

Mir Fataur Rahaman

২০১৩.০৭.১৭ ১২:৫১
Great news. Allah you are most powerful. Thanks.

Khokon

Khokon

২০১৩.০৭.১৭ ১২:৫৬
এখন শান্তি পাবো হয়ত।
২০১৩.০৭.১৭ ১২:৫৭
অাল বদর প্রধানের জন্য এই রায়ই প্রত্যাশিত । এটা তার প্রাপ‌্য । রায় যথার্থ । অামরা এ রায়কে স্বাগত জানাই । সরকারে প্র্রতি অাবেদন জানাই গোলাম অাযমের রায় নিয়ে অাপিল করার জন্য প্রসিকউটারদের অাপিলের অনুমতি দেয়া হোক ।

Korban ali

Korban ali

২০১৩.০৭.১৭ ১২:৫৯
Allah you are almighty.. These people forgot your power during liberation war. Sin never past.... it has proved.
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:০১
আলহামদুলিললাহ, গোলামের রায়ের হতাসা অনেকটা কেটে গেল। ইফতারে সবাইকে মিসটি খাওয়ার আমন্তরন

Mohammad Munir Hossain

Mohammad Munir Hossain

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:০২
শুকুর আলহামদুলিল্ লাহ। জাতি এটাই আশা করেছিল। আশা পুরন হয়েছে। নিজামিরও একই ভাবে ফাসি চাই।

দেবপ্রিয় দেব, ওয়েস্ট লন্ডন

দেবপ্রিয় দেব, ওয়েস্ট লন্ডন

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:০৩
দুষ্ট :------
মাঝ রাতে যুদ্ধে
সাথে নিয়ে সেনা
রাজাকার দিয়েছিল
লোকালয়ে হানা।
কেঁড়ে নেয় নারী সহ
অজস্র প্রাণ
সেই স্মৃতি জনমনে
আজো ভাসমান।
বাড়ি ঘরে লুটপাট
আগুনের শিখা
ভয়ার্ত সেই রাত
বড় বিভীষিকা।
বুক তার কাঁপেনি
কাঁদেনিও মন
মেরে দিতে অসহায়
লোকের জীবন।
আজ কর বন্ধ ওর খানা দানা
মৃত্যুর যন্ত্রণা তার হোক জানা।
ছুঁড়ে মেরে ফেলে দাও
আজ তাকে সাগরে
টেনে ছিড়ে তারে খাবে
হাঙ্গর মাগুরে।

Md. Ali Akbar Noman

Md. Ali Akbar Noman

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:০৪
এখন সরকারের উচিত আদালতের রায় বাস্তবায়নের দিকে মনোনিবেশ করা ।

abdul moyeen

abdul moyeen

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:০৪
খুব ভালো রায় l যারা আওয়ামীলীগকে বলেন তারা নাকি জমায়েতের সাথে আপোষের রায় দিচ্ছেন , কেননা তারা বি এন পি থেকে জমায়েতের সম্পর্ক ছিন্ন করে তাদের সাথে জোট করতে চায় l তারা এখন কি বলবেন, এটা লোক দেখানো রায়? আপনারা অত্যন্ত নোংরা রাজনীতিতে নিমজ্জিত l

মিজান @ কালিয়ারী, ইতালি

মিজান @ কালিয়ারী, ইতালি

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:০৭
আলামদুল্লিলাহ জাতির আশা পূর্ণ হল I

kazi raihan

kazi raihan

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:০৭
ফাসি !! এতোদিনে আসল রায় পেলাম!! রাজাকারের মাটি যেন এই বাংলায় না হয়। মাটি দূষিত করতে চাই না

সুমন ।।।।। মতলব,চাদপুর ।

সুমন ।।।।। মতলব,চাদপুর ।

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:০৮
আগেই জানতাম মৃত্যুদণ্ড হবে । কিন্তু গোলাম আযমের রায় মানিনা ।

Alsatiat

Alsatiat

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:১১
শত শহীদদের আত্মা শান্তি পেল। ফাসির আদেশতো হল। কিন্তু ফাসি কার্যকর করা হবে কবে? এ সরকারের আমলে না হলে, বিএনপি ক্ষমতায় এসে এই নরপিশাচকে আবার বাংলাদেশের পতাকা বাহী গাড়িতে চড়াবে। আর মুজাহিদ টেরা বাকা দাত বের করে বলবে বাংলাদেশে কোন যুদ্ধ অপরাধী নেই। -

Ekhlas

Ekhlas

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:১১
যেভাবে হাত নাড়ছেন, মনে হচ্ছে চোখ বুজে পতাকা বাহি গাড়ির ছবি দেখতে পাচ্ছেন...।
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:১২
আলহামদুলিল্লাহ।।।।। রাষ্ট্র ও বিচার বিভাগের শরীরে অনুভুতি আসছে। তাই সুড়সুড়ি লাগছে। একি অনুভুতি গোলাম আজমের জন্য হোক। তার প্রতি রাষ্ট্রিয় অনুকম্পা তুলে নেয়া হোক।

Sarwar

Sarwar

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:১৪
রায়ে প্রত্যাশা পূরণ হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ্‌
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:১৬
Hang them all together. Ban Jamaat immediately. They are working against Islam. Killing and damaging public properties in hartal can not be the teachings of Islam. Shibir workers are brain washed.

Rubel

Rubel

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:১৬
অনেক খুশির সংবাদ। জাতি আজ আরেকটি কলংক থেকে মুক্তি পেল। শহিদ দের আত্মা আজ শান্তি পাবে। ধন্যবাদ সরকারকে।আপনারা আপনাদের ওয়াদা রেখেছেন।আর কোনো সরকার পারেনি বা চায়নি রাজাকার আল-বদর দের শাস্তি দিতে। এখন ভালই ভালই এদের ফাঁসি দিয়ে দিন। নতুবা, সরকার আসলেই এদের মুক্ত করে দিবে, আবার এই স্বাধীন বাংলাদেশ এ রাজাকারেরা মাথা তুলে দাড়াবে, যা গোটা বাঙালী জাতির জন্য লজ্জাকর হবে।

jamil

jamil

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:১৯
আলহামদুলিল্লাহ, মনে শান্তি পাইলাম।

A.Forkan

A.Forkan

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:২৩
আলহামদু লিললাহ।

Shadmanul Anwar Khan (Evan)

Shadmanul Anwar Khan (Evan)

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:২৭
রায় না আমরা চায় বাস্তবায়ন।

S.M. Arman

S.M. Arman

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:২৯
প্রথমেই আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করছি। বর্তমান সরকারের কাছে অনুরোধ অনতিবিলম্বে যতগুলো রায় হয়েছে তা কার্যকর করুন। নতুবা সরকার পরিবর্তন হলে, যারা এসব মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছে তাদেরকে ৭১ স্টাইলে কচুকাটা করা হবে। তাছাড়া রায় কার্যকর করলে সামনের নির্বাচনে সরকারকে মহাবিপর্যয় থেকে রক্ষা করবে বলেই আমার বিশ্বাস।

Zahidur Rahman

Zahidur Rahman

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:২৯
এই সব রায়ে কোন লাভ নেই। আর মাত্র ৬ মাস। তার পর সব রায় বাতিল হয়ে যাবে। এই সব করে সরকার জনগনকে বোকা বানাছে। আমরা ১ মাসের মধ্যে রায় কার্যকর চাই।

RASHED

RASHED

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৩০
Proper Judgment. Thanks all...

Md.hafizur rahman

Md.hafizur rahman

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৩০
good news

MD. NIZAM UDDIN ZAMAN

MD. NIZAM UDDIN ZAMAN

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৩৫
ট্রাইবুনালের প্রতি আমার বিনীত অনুরোধ, দয়া করে ঈদের আগে আর কোন যুদ্ধাপরাধীর রায় ঘোষণা করবেননা। অন্তত ঈদের ১৫ দিন পরে ঘোষণা করুন। কারণ জামাতের হরতালে আমাদের ব্যবসাপাতি ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। সরকারের কর্তাব্যক্তিদের মাথায় এতো গোবর কেন? মানুষের কষ্ট সরকার বুঝতে পারছেনা কেন?

MD. NIZAM UDDIN ZAMAN

MD. NIZAM UDDIN ZAMAN

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৩৬
I SUPPORT TODAY'S JUDGEMENT.

A.S.M. Shahed Shahriar

A.S.M. Shahed Shahriar

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৩৮
রায় তো হল কিন্তু ফাসি কার্যকর হবে তো ?

Zobair

Zobair

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৩৮
বিএনপি, জামাত-শিবিরের এখন একটিই লক্ষ্য- ছলে-বলে-কৌশলে যেভাবেই হোক ক্ষমতায় যেতে হবে, তাহলে তারা খালেদা, তারেক, বিএনপি ও জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীদের মামলা প্রত্যাহার, যুদ্ধাপরাধীদের শাস্তি মওকুফ এবং স্বাধীনতার পক্ষের শক্তিকে চিরতরে শায়েস্তা করতে পারবে। আমি কয়েকজন শিবির কর্মীকে চিনি তারা গোলাম আজমের ফাসিঁ না হওয়ায় আওয়ামী লীগকে দায়ী করে ছদ্মনামে অনলাইন মিডিয়াতে মন্তব্য করছে। উদ্দ্যেশ্য একটাই-যেভাবেই হোক আওয়ামী লীগের ভোট কমাও। সবার প্রতি অনুরোধ - ট্রাইব্যুনালের রায় মনপুতঃ হলে 'আমরা খুশি' আর মনপুতঃ না হলে 'আওয়ামী সরকারের আতাঁত' এ ধরনের মন্তব্য করে ট্রাইব্যুনালকে বিতর্কিত করবেন না। আমরা আমাদের ৪২ বছরের স্বপ্ন পূরণের খুব কাছাকাছি চলে এসেছি। এখন আমাদেরকে সক্রিয় হতে হবে যাতে আপিলের মাধ্যমে কাদের মোল্লা ও গোআজমের ফাসিঁর রায় আসে এবং সর্বোপরি বর্তমান সরকার ক্ষমতায় থাকতেই যেন ফাসিঁর রায় কার্যকর হয়।

MD. NIZAM UDDIN ZAMAN

MD. NIZAM UDDIN ZAMAN

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৪১
WE WHO DID NOT SEE LIBERATION WAR 197, WANT JAMAAT-SHIBIR FREE BANGLADESH.

Chowdhury

Chowdhury

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৪৫
যতোপযুক্ত রায়, আমরা এই রায়ে খুশী। এই আল বদর বাহিনীর শিরোমনির এই শাসতিই প্রাপ‌্য ছিল।

Dr. Mizanur Rahman

Dr. Mizanur Rahman

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৪৭
ভাল খবর।

Md.Shahidullah Raihan

Md.Shahidullah Raihan

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৪৯
আলহামদুলিললাহ

Anjuman Kamal

Anjuman Kamal

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৫৪
রায়ে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়েছে। জাতি খুশি হয়েছে। দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা দেখতে চাই।

হেলাল

হেলাল

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৫৫
এটাই সঠিক রায় ।

Qazi Emran Kabir

Qazi Emran Kabir

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৫৬
Alhamdulillah.......he got what he deserves.......implement it ASAP
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৫৬
বাংলায় কথা আছে "পাপ বাপকেও ছাড়ে না"। মুজাহিদ পাপী বলেই আজ এত বছর পরেও তাকে বিচারের কাঠগড়ায় দাড়াতে হয়েছে।

khairul islam

khairul islam

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৫৭
এই রায় কার্যকর হবে তো ? এখন আর কাউকে বিশ্বাস হয় না।

Mostaque Ahmed

Mostaque Ahmed

২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৫৮
আলামদুল্লিলাহ আশা পূর্ণ হল । গোলাম আযমের রায়ের আপিল চাই ।

edris

edris

২০১৩.০৭.১৭ ১৪:১৩
বড় আপরাধির জেল আর ছট আপরাধির ফাসি ।এটা কেমন বিচার ?

Md. Rowshonuzzaman

Md. Rowshonuzzaman

২০১৩.০৭.১৭ ১৪:১৫
এই সব রায়ে কোন লাভ নেই। আর মাত্র ৬ মাস। তার পর সব রায় বাতিল হয়ে যাবে।

jaman khan

jaman khan

২০১৩.০৭.১৭ ১৪:১৯
এখন দ্রুত ফাসি কার্যকর করুন

sakib mohammad

sakib mohammad

২০১৩.০৭.১৭ ১৪:৩৩
ফাশি কখন কার্যকর হবে। নয়ত এরা আবার ক্ষমতায় আসতে পারলে সকল সাক্ষি,মুক্তিযুদ্ধা ও মূক্তিযুদ্ধের পক্ষের সকল লোককে হত্যা করবে। তাই প্রথম আলো কে অনুরোদ করব এদের রায় যাতে দ্রুত কার্যকর করা হয়, সেই ব্যাপারে দৃষ্টি রাখতে । আমাদের দেশের রাজনিতিবিদদের বিলিভ করা যায় না কখন আবার লাভের জন্য কি করে।

md. shakhawat Hossain

md. shakhawat Hossain

২০১৩.০৭.১৭ ১৪:৩৫
Govt. should must take urgent step to effective their judgment.

সোলায়মান

সোলায়মান

২০১৩.০৭.১৭ ১৪:৩৬
শিষ্যের হলো ফাঁসি আর গুরুর হলো সরকারী ব্যবস্থাপনায় হাসপাতাল জীবন। সত্যিই সেলুকাস, কি বিচিত্র এই দেশ!

PAGLA DASU

PAGLA DASU

২০১৩.০৭.১৭ ১৪:৩৯
NOTHING WILL HAPPEN.

Shepahi Aziz

Shepahi Aziz

২০১৩.০৭.১৭ ১৪:৪৫
Why 100% accused war criminals are from majority group?
২০১৩.০৭.১৭ ১৫:০৫
As you sow so you reap.

Md. Shajahan Ali Akand

Md. Shajahan Ali Akand

২০১৩.০৭.১৭ ১৫:১২
রায় ভাল হয়েচে

ranajit

ranajit

২০১৩.০৭.১৭ ১৫:২০
ফাসি তারাতারি কার্যকর দেখতে চাই ........ এই বাংলায় এই পাপী যতদিন থাকবে শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের অাত্না শান্তি পাবে না

himel

himel

২০১৩.০৭.১৭ ১৫:২১
প্রকৃতপক্ষে বিএনপি জামায়েতকে সার্পোট করে ভোটের রাজনীতির জন্য কিন্তু তারাও চায় যেন এই সরকারের আমলেই যেন যুদ্ধাপরাধীদের ফাসি হয় তাহলে তারা জামায়েতকে সারাজীবন আওয়ামিলিগের বিরুদ্ধে ব্যবহার করতে পারবে
২০১৩.০৭.১৭ ১৫:২২
Right Judgement.
Shokria to almighty Allah.
But implementation is a great question??????? as long there remains a chance of BNP to come to power.

Showing open hand, seems he is seeing a car with national Flag given and honored by the h'nble Leader of the Opposition Begum Khaleda Zia after 6 to 8 months like 2001 if not been hanged within the tenure of the present Govt.

NASIR

NASIR

২০১৩.০৭.১৭ ১৫:২৩
আলহামদুলিললাহ,জাতি এটাই আশা করেছিল। @........প্রথমেই আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করছি। বর্তমান সরকারের কাছে অনুরোধ অনতিবিলম্বে যতগুলো রায় হয়েছে তা কার্যকর করুন। নতুবা সরকার পরিবর্তন হলে, যারা এসব মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছে তাদেরকে ৭১ স্টাইলে কচুকাটা করা হবে। তাছাড়া রায় কার্যকর করলে সামনের নির্বাচনে সরকারকে মহাবিপর্যয় থেকে রক্ষা করবে বলেই আমার বিশ্বাস।

Arshad Ameen

Arshad Ameen

২০১৩.০৭.১৭ ১৫:২৮
এই রায় কোনদিনও কার্যকর হবেনা, কেবলই লোক দেখানো সবকিছু। এটা সরকার জানে, বোধসম্পন্ন যেকোনো মানুষ জানে আর মুজাহিদতো জানেই।

M Abdul Matin

M Abdul Matin

২০১৩.০৭.১৭ ১৫:৩৩
It is high time for the government to concentrate in the implementation of penalty as soon as possible.

Mithu

Mithu

২০১৩.০৭.১৭ ১৫:৪৭
হায় রে বাঙালী, যে মতায় থাকে, সে যত বড় খুনি, সন্ত্রাসী হোক না কেন, সে সবার কাছে ভালো। আর মা তো মুসলমানের একমাত্র ধর্ম। কিন্তু আমলীগ মতার বলে সব কিছু শেষ করে দিতে চায়। কিন্তু তারা তো জানেনা, সব বড়াইয়ের শেষ হচ্ছে সাইলেন্ট মৃত্যু।

syed Kamal mohammad Mukul

syed Kamal mohammad Mukul

২০১৩.০৭.১৭ ১৬:০৪
@Zobair দারুন বলেছেন ! জ্য় বা;লা !

Saif MD Mayeen

Saif MD Mayeen

২০১৩.০৭.১৭ ১৬:২৭
সাকা ৌধুরি ের কি হবে ? সাকা তো সালমান রহমান ের relative

sultan ahmed

sultan ahmed

২০১৩.০৭.১৭ ১৬:৩৩
রায়ে প্রত্যাশা পূরণ হয়েছে।

tapan

tapan

২০১৩.০৭.১৭ ১৬:৪৭
Very good news. BNP should support this.

Mohiuddin Maswood

Mohiuddin Maswood

২০১৩.০৭.১৭ ১৬:৫৭
গুরুর আদেশ পালন করে আজ ফাঁসির আদেশ পেলেন মুজাহিদ। কিন্তু তার গুরূ বেচেঁ গেলেন। শুভ সংবাদ তবে কার্যকর না হওয়া অব্দি খুশী হবার কিছু নেই। এদেশে গনেশ বহুবার উল্টে গেছে তার সাক্ষী আমরাই। সুতরাং যাদের ফাঁসির রায় এসেছে সেগুলো যেন দ্রুত কার্যকর করা হয়।

Birappon

Birappon

২০১৩.০৭.১৭ ১৭:৪৭
IT IS A GOOD NEWS FOR LAND OF BENGAL AFTER A LONG TIME . BUT EVERYBODY KNOWS THAT BNP ALWAYS SUPPORT THIS TYPE OF PEOPLE AND THEIR PARTY. A LARGE AMOUNT OF SUPPORTS BNP AND THEIR ALSO. I DON'T KNOW HOW CAN BE BD FREE FROM RAJAKAR, ALBADAR ETC? PLEASE COME AHEAD GOOD PEOPLE OF BD TO SAVE YOUR MOTHERLAND. OTHERWISE PEOPLE WILL SEE THIS TYPE OF NASTY PEOPLE AS YOUR MINSTER, YOUR PRIME MINSTER. AT LAST SHAME FOR THE PEOPLE WHO MADE HIM A MINSTER BEFORE A FEW YEARS.
২০১৩.০৭.১৭ ১৭:৪৭
আল বদর প্রধানের জন্য এই রায়ই প্রত্যাশিত । এটা তার প্রাপ‌্য । রায় যথার্থ । আমরা এ রায়কে স্বাগত জানাই । সরকারের প্র্রতি আবেদন জানাই গোলাম আযমের রায় নিয়ে আপিল করার জন্য প্রসিকউটারদের আপিলের অনুমতি দেয়া হোক । কিন্তু আওয়ামিলীগে মধ্যে যেসব রাজাকার আছে তাদেরও বিচার চাই । নাকি তারা লীগ করে বলে তারা আর রাজাকার নাই ?

Mohd.Azad

Mohd.Azad

২০১৩.০৭.১৭ ১৭:৪৮
thanks to tribunal!

Asmaul

Asmaul

২০১৩.০৭.১৭ ১৮:২১
অনেকেই বলতেছে যে বিচার নিরপেক্ষ হচ্ছে না । বলা হচ্ছে সরকার সুধু বিরোধীদের বিচার করতেছে । আমার কথা হল এই সরকার এসে ওদের সব যুদ্ধ অপরাধী , অন্য সরকার এসে এদের যদি যুদ্ধ অপরাধী থাকে বিচার করুক । তাহলে সামনের দেশের ৫০বছর এ যখন জাতী পা দিবে তখন দেশ যুদ্ধ অপরাধী মুক্ত । হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ কি মজা !

Ronju Khan

Ronju Khan

২০১৩.০৭.১৭ ১৮:৩৬
যে যাই বলি না কেন আওয়ামী সরকার কে যত গালিই দেই না কেন এই কথা স্বীকার করতেই হবে বাংলাদেশের স্বাধীনতার কথা বাংলাদেশের মুক্তিযদ্ধাদের কথা তাদের আদর্শের কথা এক মাত্র আওয়ামী সরকার ই ভাবে আর তাদের পক্ষেই সম্ভব রাজাকার আলবদরদের ফাঁশিতে ঝুলিয়ে তাদের ন্যায্য প্রাপ্য বুঝিয়ে দিতে। রাজাকার নিপাত যাক ।
জয় বাঙলা জয় বঙ্গবন্ধু

Nurnabi Khan

Nurnabi Khan

২০১৩.০৭.১৭ ১৮:৩৭
joy bangla again.

Jahed Ahmed

Jahed Ahmed

২০১৩.০৭.১৭ ১৯:১৪
জাতি আজ আরেকটি কলংক থেকে মুক্তি পেল? না।
শত শহীদদের আত্মা শান্তি পেল? না।
রায় তো হল কিন্তু ফাসি কার্যকর হবে তো ? না।
মুক্তিযুদ্ধকালে মানবতাবিরোধী মামলার এই সব রায় কোনটাই কার্যকর হবেনা, কেবলই লোক দেখানো সবকিছু। এটা সরকার জানে, বোধসম্পন্ন যেকোনো মানুষ জানে আর এই পিশাচরা তো জানেই। কারন?
এরা সব এখন বিধসত আওয়ামিলীগের শেষ তুরুপের তাশ।
এখন আওয়ামিলীগ জাতিকে EMOTIONAL BLACKMAIL করবে তাদের পুননির্বাচিত করতে যাতে সব রায় তারা কার্যকর করতে পারে।

Sohel Rahman

Sohel Rahman

২০১৩.০৭.১৭ ১৯:২২
সন্তুষট ও খুশি ।এখন দাবী একটাই রায় কার্যকর দেখতে চাই ।

Muzibur rahman

Muzibur rahman

২০১৩.০৭.১৭ ২০:২১
Great news for the people of bangladesh. Those war criminals terrorised bangladesh and killied millions people and raped thousands of women are facing justice.. We got to find out those who kept them in safe heavan must face justice too. Show no mercy.
২০১৩.০৭.১৭ ২০:২৫
Justice happened after four decades.

TahrimRipon

TahrimRipon

২০১৩.০৭.১৭ ২০:৪৮
শহীদ জননী আপনি কি দেখতে পারছেন......।। রুমী, বদি, আসাদ, জুয়েল, আলতাফ মাহামুদ আপনারা কি সুনতে পেরেসেন............... জানিনা এই রায় আমরা কার্যকর করতে পারবকিনা.........। এত সংশয় আজ আমাদের মধ্যে...। তবু তো রায় টা পেয়েসি...........................।
২০১৩.০৭.১৭ ২১:০৩
জাতি ৪১ বছরের কলন্ক থেকে মুক্তি পেল , এবার দেশ কে দুনিতী মুক্তির আন্দলনে ঝাপিয়ে পরার সময় এসেছে...।

Md,Forhad

Md,Forhad

২০১৩.০৭.১৭ ২২:১৬
বিএনপি আমলের অনির্বাচিত মন্ত্রী,আলবদর বাহিনীর প্রধানের যোগ্য সাজা হয়েছে।এখন চাই এই লোক কে ক্ষমতার ভাগ বাটোয়ারাতে যারা দেশের পতাকা সম্বলিত গাড়ী দিয়ে দেশকে অপমান করেছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা।
জনগন কে মনে রাখতে হবে জন্ম থেকেই বিএনপির আনুকুল্যেই জামাত আজ বিষবৃক্ষ এবং আজও বিএনপি ভোটের রাজনীতিতে মুখে কুলপ এটে বসে আছে জামাত ভোটে ক্ষমতায় গিয়ে রাজাকারদের গাড়িত জাতীয় পতাকা তুলে দেবার।