মুজাহিদকে ফাঁসির আদেশ (ভিডিও)
সকাল পৌনে ১০টার দিকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে একটি মাইক্রোবাসে মুজাহিদকে ট্রাইব্যুনালে নিয়ে আসা হয়। ছবি: মনিরুল আলম
মুক্তিযুদ্ধকালে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার আদেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২।
বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ আজ বুধবার এ রায় ঘোষণা করেন।
পাঁচ অভিযোগ প্রমাণিত
মুজাহিদের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধকালে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাতটির মধ্যে পাঁচটি অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। রায়ে বলা হয়েছে, প্রথম, তৃতীয়, পঞ্চম, ষষ্ঠ ও সপ্তম অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। এই অভিযোগগুলোর মধ্যে এক, ছয় ও সাত নম্বর অভিযোগে মুজাহিদকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল-২। তিন নম্বর অভিযোগে মুজাহিদকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড এবং পাঁচ নম্বর অভিযোগে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। দ্বিতীয় ও চতুর্থ অভিযোগ প্রমাণ করতে পারেনি রাষ্ট্রপক্ষ। এই দুটি অভিযোগ থেকে মুজাহিদকে খালাস দেওয়া হয়েছে।রায় পড়া শুরু
আজ সকাল ১০টা ৪৮ মিনিটে বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে ট্রাইব্যুনালের অপর দুই সদস্য বিচারপতি মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারক শাহিনুর ইসলাম এজলাসে আসেন।রায় পড়া শুরুর আগে ১০টা ৫৫ মিনিটে ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান সূচনা বক্তব্য দেন। ২০৯ পৃষ্ঠার রায়ে ১১৮টি অনুচ্ছেদ। সংক্ষিপ্ত রায় ৩৭ পৃষ্ঠার।
বিচারক শাহিনুর ইসলাম বেলা ১১টা পাঁচ মিনিটে রায়ের প্রথম অংশ পড়া শুরু করেন। ১১টা ৪৫ পর্যন্ত মুজাহিদের বিরুদ্ধে প্রথম তিনটি অভিযোগের বিষয়ে রায়ের অংশ পড়েন তিনি। এর মধ্যে প্রথম ও তৃতীয় অভিযোগটি প্রমাণিত হয়েছে বলে উল্লেখ করেন ট্রাইব্যুনালের এই সদস্য। দ্বিতীয় অভিযোগটি রাষ্ট্রপক্ষ প্রমাণ করতে পারেনি। রায়ের অংশে বিচারক শাহিনুর ইসলাম বলেন, একাত্তরে মুজাহিদ ইসলামী ছাত্রসংঘের (জামায়াতের তত্কালীন ছাত্রসংগঠন) রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। আল বদর বাহিনীর ওপর তাঁর নিয়ন্ত্রণ ছিল।
এরপর ১১টা ৪৫ মিনিটে রায়ের দ্বিতীয় অংশ পড়া শুরু করেন বিচারপতি মজিবুর রহমান মিয়া। তিনি মুজাহিদের বিরুদ্ধে চতুর্থ অভিযোগ থেকে পড়া শুরু করেন। এর মধ্যে পঞ্চম, ষষ্ঠ ও সপ্তম অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে বলে বলে উল্লেখ করেন তিনি। চতুর্থ অভিযোগটি প্রমাণিত হয়নি। ১২টা ২৫ মিনিটে তিনি তাঁর অংশ পড়া শেষ করেন।
রায়ের শেষের অংশ পড়েন ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। ১২টা ৫০ মিনিটে মুজাহিদের মানবতাবিরোধী অপরাধের দণ্ড ঘোষণা করেন তিনি।
ট্রাইব্যুনালে মুজাহিদ
আজ সকাল পৌনে ১০টার দিকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে সাদা রঙের একটি মাইক্রোবাসে মুজাহিদকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে নিয়ে আসা হয়। কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে তাঁকে ট্রাইব্যুনালে আনা হয়। মুজাহিদকে বহনকারী মাইক্রোবাসের সমানে ও পেছনে ছিল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একাধিক গাড়ি। এরপর তাঁকে ট্রাইব্যুনালের হাজতখানায় রাখা হয়। ১০টা ৪২ মিনিটে ট্রাইব্যুনালের হাজতখানা থেকে কাঠগড়ায় আনা হয় মুজাহিদকে। তাঁর পরনে ছিল সাদা পাঞ্জাবি, সাদা পাজামা এবং বাদামি রঙের জুতা।নিরাপত্তাবেষ্টনী
মুজাহিদের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায়কে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় নিরাপত্তাবেষ্টনী গড়ে তোলা হয়েছে। ওই এলাকায় পুলিশ, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নসহ (র্যাব) আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিপুলসংখ্যক সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।এ ছাড়া নিরাপত্তার অংশ হিসেবে প্রেসক্লাবসংলগ্ন কদম ফোয়ারা সড়ক, শিক্ষা ভবনসংলগ্ন সড়ক, দোয়েল চত্বরসংলগ্ন সড়ক ব্যারিকেড দিয়ে আটকে দেওয়া হয়েছে। এতে এসব সড়ক দিয়ে সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে পথচারীরা চলাচল করতে পারছেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা কাউকে সন্দেহ হলে তাঁর পরিচয়পত্র দেখছেন।
হাইকোর্টে প্রবেশের দুটি ফটক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। শুধু মাজারসংলগ্ন ফটক দিয়ে বিচারক, আইনজীবী, সাংবাদিক ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে। আদালত চত্বরের প্রতিটি পয়েন্টে নেওয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা।
নজর ট্রাইব্যুনালের দিকে
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে গত সোমবার জামায়াতের সাবেক আমির গোলাম আযমকে ৯০ বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেন। অপরাধ মৃত্যুদণ্ডযোগ্য হলেও বয়স ও শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করে ট্রাইব্যুনাল তাঁকে এই সাজা দেন। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধকালে পূর্ব পাকিস্তান জামায়াতের আমির থাকা গোলাম আযমের বিরুদ্ধে মামলার রায় নিয়ে তাই সবারই অধীর আগ্রহ ছিল। এর রেশ কাটার আগেই ট্রাইব্যুনাল-২ মুজাহিদের বিরুদ্ধে মামলার রায় দিলেন আজ। আজও সবার নজর ছিল ট্রাইব্যুনালের দিকে।ফিরে দেখা
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়ার অভিযোগে করা একটি মামলায় বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকারের সমাজকল্যাণমন্ত্রী মুজাহিদকে ২০১০ সালের ২৯ জুন গ্রেপ্তার করা হয়। ওই বছরের ২ আগস্ট তাঁকে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ২০১১ সালের ১১ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপক্ষ তাঁর বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে। ট্রাইব্যুনাল অভিযোগ ফেরত দিয়ে সুবিন্যস্ত করে পুনর্দাখিলের আদেশ দিলে ২০১২ সালের ১৬ জানুয়ারি তা পুনর্দাখিল করা হয়। গত বছরের ২৬ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নেন ট্রাইব্যুনাল। ২৫ এপ্রিল এই মামলা ট্রাইব্যুনাল-১ থেকে ট্রাইব্যুনাল-২-এ স্থানান্তর করা হয়। এ ট্রাইব্যুনালে নতুন করে অভিযোগের শুনানি হয়। গত বছরের ২১ জুন মুজাহিদের বিরুদ্ধে সাতটি অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করেন ট্রাইব্যুনাল-২। মামলায় তদন্ত কর্মকর্তাসহ রাষ্ট্রপক্ষে ১৭ জন সাক্ষ্য দেন, আসামিপক্ষে সাক্ষ্য দেন মুজাহিদের ছেলে আলী আহমদ মাবরুর। ৭ মে যুক্তি উপস্থাপন শুরু হয়ে ৫ জুন শেষ হয়। ওই দিন মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষাধীন রাখেন ট্রাইব্যুনাল।এরপর গতকাল বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে দুই সদস্যের (এক সদস্য অনুপস্থিত ছিলেন) ট্রাইব্যুনাল-২ কার্যক্রমের শুরুতে আজ বুধবার এ মামলার রায় ঘোষণার দিন ধার্য করেন। এ জন্য মুজাহিদকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করতে কারা কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেওয়া হয়।
মুজাহিদের পরিচিতি
মুজাহিদের বিরুদ্ধে সাত অভিযোগ গঠনের আদেশে তাঁর পরিচিতিতে বলা হয়, ১৯৪৮ সালের ২ জানুয়ারি ফরিদপুরের কোতোয়ালি থানার পশ্চিম খাবাসপুর গ্রামে মুজাহিদ জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬৪ সালে তিনি ফরিদপুর রাজেন্দ্র কলেজে ভর্তি হন। সেখানেই তিনি ইসলামী ছাত্রসংঘে (জামায়াতের তত্কালীন ছাত্রসংগঠন) যোগ দেন। ১৯৭০ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিভাগে ভর্তি হন। ওই বছর তিনি ঢাকা জেলা ছাত্রসংঘের সভাপতি এবং আগস্ট-সেপ্টেম্বরের দিকে তত্কালীন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রসংঘের সাধারণ সম্পাদক হন। একাত্তরের অক্টোবরে তিনি ছাত্রসংঘের প্রাদেশিক সভাপতি ও আলবদর বাহিনীর প্রধান হন। ১৯৮৬, ১৯৯১, ১৯৯৬ ও ২০০৮ সালের সাধারণ নির্বাচনে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও জয়লাভ করেননি।মুজাহিদের বিরুদ্ধে সাত অভিযোগ
মুজাহিদের বিরুদ্ধে প্রথম অভিযোগ, একাত্তরে ইত্তেফাক-এর তত্কালীন কার্যনির্বাহী সম্পাদক সিরাজুদ্দীন হোসেনকে অপহরণ ও হত্যা।দ্বিতীয় অভিযোগ, ফরিদপুরের হিন্দু-অধ্যুষিত তিনটি গ্রাম বৈদ্যডাঙ্গি, মাঝিডাঙ্গি ও বালাডাঙ্গিতে হামলা ও অর্ধশতাধিক হিন্দুকে হত্যার সঙ্গে তাঁর সম্পৃক্ততা।
তৃতীয় ও চতুর্থ অভিযোগ হলো, ফরিদপুরের রথখোলা গ্রামের রণজিত্ নাথ ও গোয়ালচামট খোদাবক্সপুর গ্রামের মো. আবু ইউসুফকে নির্যাতন।
পঞ্চম অভিযোগ অনুসারে, একাত্তরের ৩০ আগস্ট মতিউর রহমান নিজামীকে (জামায়াতের বর্তমান আমির) নিয়ে মুজাহিদ ঢাকার নাখালপাড়ার পুরোনো এমপি হোস্টেলে পাকিস্তানি সেনাদের ক্যাম্পে যান। সেখানে আটক সুরকার আলতাফ মাহমুদ, বদি, রুমি, জুয়েল, আজাদকে দেখে একজন পাকিস্তানি ক্যাপ্টেনকে বলেন, রাষ্ট্রপতির সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার আগে এঁদের মেরে ফেলতে হবে। ওই সিদ্ধান্ত অনুসারে মুজাহিদ সঙ্গীদের সহযোগিতায় তাঁদের অমানবিক নির্যাতন করে হত্যা করেন।
ষষ্ঠ অভিযোগ অনুসারে, মোহাম্মদপুরের ফিজিক্যাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে (বর্তমানে শারীরিক শিক্ষা কলেজ) পাকিস্তানি সেনাদের ক্যাম্পে মুজাহিদ দলীয় নেতাদের নিয়ে বাঙালি নিধনের পরিকল্পনা ও ষড়যন্ত্র করতেন।
সপ্তম অভিযোগে বলা হয়, একাত্তরের ১৩ মে পাকিস্তানি সেনা ও স্থানীয় রাজাকারদের নিয়ে মুজাহিদ ফরিদপুরের হিন্দু-অধ্যুষিত বাকচর গ্রামে হামলা চালান। সেখানে নির্বিচার হত্যাকাণ্ড, অগ্নিসংযোগ ও ধর্ষণের ঘটনা ঘটে।
সর্বশেষ সংবাদ শুনতে আপনার মোবাইল ফোন থেকে ডায়াল করুন ২২২১
পাঠকের মন্তব্য
পাঠকদের নির্বাচিত মন্তব্য প্রতি সোমবার প্রথম আলোর সম্পাদকীয় পাতায় প্রকাশিত হচ্ছে।
Mir Fataur Rahaman
২০১৩.০৭.১৭ ১২:৫১Khokon
২০১৩.০৭.১৭ ১২:৫৬Korban ali
২০১৩.০৭.১৭ ১২:৫৯Mohammad Munir Hossain
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:০২দেবপ্রিয় দেব, ওয়েস্ট লন্ডন
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:০৩মাঝ রাতে যুদ্ধে
সাথে নিয়ে সেনা
রাজাকার দিয়েছিল
লোকালয়ে হানা।
কেঁড়ে নেয় নারী সহ
অজস্র প্রাণ
সেই স্মৃতি জনমনে
আজো ভাসমান।
বাড়ি ঘরে লুটপাট
আগুনের শিখা
ভয়ার্ত সেই রাত
বড় বিভীষিকা।
বুক তার কাঁপেনি
কাঁদেনিও মন
মেরে দিতে অসহায়
লোকের জীবন।
আজ কর বন্ধ ওর খানা দানা
মৃত্যুর যন্ত্রণা তার হোক জানা।
ছুঁড়ে মেরে ফেলে দাও
আজ তাকে সাগরে
টেনে ছিড়ে তারে খাবে
হাঙ্গর মাগুরে।
Md. Ali Akbar Noman
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:০৪abdul moyeen
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:০৪মিজান @ কালিয়ারী, ইতালি
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:০৭kazi raihan
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:০৭সুমন ।।।।। মতলব,চাদপুর ।
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:০৮Alsatiat
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:১১Ekhlas
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:১১Sarwar
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:১৪Rubel
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:১৬jamil
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:১৯A.Forkan
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:২৩Shadmanul Anwar Khan (Evan)
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:২৭S.M. Arman
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:২৯Zahidur Rahman
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:২৯RASHED
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৩০Md.hafizur rahman
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৩০MD. NIZAM UDDIN ZAMAN
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৩৫MD. NIZAM UDDIN ZAMAN
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৩৬A.S.M. Shahed Shahriar
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৩৮Zobair
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৩৮MD. NIZAM UDDIN ZAMAN
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৪১Chowdhury
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৪৫Dr. Mizanur Rahman
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৪৭Md.Shahidullah Raihan
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৪৯Anjuman Kamal
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৫৪হেলাল
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৫৫Qazi Emran Kabir
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৫৬khairul islam
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৫৭Mostaque Ahmed
২০১৩.০৭.১৭ ১৩:৫৮edris
২০১৩.০৭.১৭ ১৪:১৩Md. Rowshonuzzaman
২০১৩.০৭.১৭ ১৪:১৫jaman khan
২০১৩.০৭.১৭ ১৪:১৯sakib mohammad
২০১৩.০৭.১৭ ১৪:৩৩md. shakhawat Hossain
২০১৩.০৭.১৭ ১৪:৩৫সোলায়মান
২০১৩.০৭.১৭ ১৪:৩৬PAGLA DASU
২০১৩.০৭.১৭ ১৪:৩৯Shepahi Aziz
২০১৩.০৭.১৭ ১৪:৪৫Md. Shajahan Ali Akand
২০১৩.০৭.১৭ ১৫:১২ranajit
২০১৩.০৭.১৭ ১৫:২০himel
২০১৩.০৭.১৭ ১৫:২১Shokria to almighty Allah.
But implementation is a great question??????? as long there remains a chance of BNP to come to power.
Showing open hand, seems he is seeing a car with national Flag given and honored by the h'nble Leader of the Opposition Begum Khaleda Zia after 6 to 8 months like 2001 if not been hanged within the tenure of the present Govt.
NASIR
২০১৩.০৭.১৭ ১৫:২৩Arshad Ameen
২০১৩.০৭.১৭ ১৫:২৮M Abdul Matin
২০১৩.০৭.১৭ ১৫:৩৩Mithu
২০১৩.০৭.১৭ ১৫:৪৭syed Kamal mohammad Mukul
২০১৩.০৭.১৭ ১৬:০৪Saif MD Mayeen
২০১৩.০৭.১৭ ১৬:২৭sultan ahmed
২০১৩.০৭.১৭ ১৬:৩৩tapan
২০১৩.০৭.১৭ ১৬:৪৭Mohiuddin Maswood
২০১৩.০৭.১৭ ১৬:৫৭Birappon
২০১৩.০৭.১৭ ১৭:৪৭Mohd.Azad
২০১৩.০৭.১৭ ১৭:৪৮Asmaul
২০১৩.০৭.১৭ ১৮:২১Ronju Khan
২০১৩.০৭.১৭ ১৮:৩৬জয় বাঙলা জয় বঙ্গবন্ধু
Nurnabi Khan
২০১৩.০৭.১৭ ১৮:৩৭Jahed Ahmed
২০১৩.০৭.১৭ ১৯:১৪শত শহীদদের আত্মা শান্তি পেল? না।
রায় তো হল কিন্তু ফাসি কার্যকর হবে তো ? না।
মুক্তিযুদ্ধকালে মানবতাবিরোধী মামলার এই সব রায় কোনটাই কার্যকর হবেনা, কেবলই লোক দেখানো সবকিছু। এটা সরকার জানে, বোধসম্পন্ন যেকোনো মানুষ জানে আর এই পিশাচরা তো জানেই। কারন?
এরা সব এখন বিধসত আওয়ামিলীগের শেষ তুরুপের তাশ।
এখন আওয়ামিলীগ জাতিকে EMOTIONAL BLACKMAIL করবে তাদের পুননির্বাচিত করতে যাতে সব রায় তারা কার্যকর করতে পারে।
Sohel Rahman
২০১৩.০৭.১৭ ১৯:২২Muzibur rahman
২০১৩.০৭.১৭ ২০:২১TahrimRipon
২০১৩.০৭.১৭ ২০:৪৮Md,Forhad
২০১৩.০৭.১৭ ২২:১৬জনগন কে মনে রাখতে হবে জন্ম থেকেই বিএনপির আনুকুল্যেই জামাত আজ বিষবৃক্ষ এবং আজও বিএনপি ভোটের রাজনীতিতে মুখে কুলপ এটে বসে আছে জামাত ভোটে ক্ষমতায় গিয়ে রাজাকারদের গাড়িত জাতীয় পতাকা তুলে দেবার।